Shilajit Gold (শিলাজিত গোল্ড) – Food Supplement

Description

Shilajit Gold (শিলাজিত গোল্ড): একটি ডায়েটারী সুপার ফুড সাপ্লিমেন্ট (ঔষধ হিসেবে প্রযোজ্য নয়)। বাজারে বিভিন্ন গ্রেডের শিলাজিত বিভিন্ন নামে এবং দামে বিক্রয় করা হয়ে থাকে তবে আমাদের কাছে আপনি পাবেন সবচেয়ে ভালো মানের A গ্রেডের শিলাজিত গোল্ড।

উৎপাদন, মোড়কজাত ও সরবরাহকারী: ট্রিমান হেলথকেয়ার

রোগের নির্দেশিকা:

ইহা ক্যান্সার, টিউমার, ডায়বেটিস, রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ, উচ্চ রক্তচাপ রোধ, চুল পড়া রোধ, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি, যৌন সমস্যা রোধ, হাড় মুজবুত করণ, মাংসপেশী ব্যাথা দূরীকরণসহ ইত্যাদি বিভিন্ন রোগের সমস্যা নিরাময়ে অত্যন্ত কার্যকরী।

সেবন মাত্রা/ব্যবহার বিধি:

প্রতিদিন সকালে এবং রাত্রে ছোট একটি চায়ের কাপে কুসুম কুসুম গরম পানি/দুধ এর সাথে প্রদত্ত চামচের আধা চা চামচ (৫০০ মি.গ্রা.) পরিমাণ মিশিয়ে আহারের পরে অথবা রেজিষ্টার্ড চিকিৎসকের/পুষ্টিবিদের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।

(শিশু থেকে বৃদ্ধ, পুরুষ বা মহিলা সবাই খেতে পারবেন।)

পরিমাণঃ ১৫ গ্রাম এবং ৩০ গ্রাম

মুল্যঃ 

1. Shilajit Gold (A Grade): 2700 Taka (15 gm)
2. Shilajit Gold (A Grade): 5300 Taka (30 gm)

ইহা একাধিক রোগের বিরুদ্ধে কার্যকরী। যেমন-

রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াতেঃ

রোগ প্রতিরোধ শক্তি ও এ্যান্টিএজিং হিসেবে কাজ করে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্ষমতা ৯৭% বৃদ্ধি করে।

যৌন দূর্বলতা রোধ করতেঃ

শুক্রাণুর গুণগত মান, সংখ্যা ও গতিশীলতা বৃদ্ধি পায় ১২% এর বেশী। ফলে পুরুষের যৌন দূর্বলতা, বীর্য তরল ও বন্ধ্যাত্ব রোগ দুর করে এবং কামশক্তি বৃদ্ধি করে। তাই মানসিক সুস্থতা এবং আত্নবিশ্বাস বেড়ে যায়।

স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতেঃ

শরীরের ব্যায়াম হিসেবে কাজ করে। হাইপোক্সিয়া-ইনডিউজিবল ফ্যাক্টর (এইচআইএফ-১আলফা) (hypoxia-inducible factor বা HIF-1α) এর প্রকাশকে স্থিতিশীল করার ক্ষমতার কারনে বার্ধক্য বিরোধী এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিকারী ঔষধ হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহৃত হচ্ছে। স্মৃতি ভ্রম, হাত-পা কাঁপনি/ঝাঁকুনী, অতিরিক্ত ও ব্যাথাযুক্ত ঋতুস্রাব এবং অক্সিজেন এর অভাবজনিত বুকে ব্যাথা/শ্বাসকষ্ট রোগে দারুণভাবে কাজ করে।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেঃ

• টাইপ-২ ডায়াবেটিসে ইনসুলিন-মধ্যস্থতাযুক্ত গ্লুকোজ গ্রহণ উন্নত করে। ইনসুলিন প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং অগ্ন্যাশয়ের বিটা কোষগুলোকে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস দ্বারা ক্ষতি থেকে রক্ষা করে এবং HbA1c কমিয়ে আনে।
• উল্লেখ্য যে, খালী পেটে ও আহারের ২ ঘন্টা পরে রক্তের শর্করা হ্রাস করেছে যথাক্রমে ২৪.০১% ও ২০.২৩%। এবং ৭৫% এর বেশী রোগী ঘন ঘন প্রসাব, অতিরিক্ত ক্ষুধা ও তৃঞ্চা, সাধারণ দূর্বলতা ও কামশক্তি হ্রাস/যৌন দূর্বলতা, খিঁচুনি, জয়েন্ট পেইন, অসাড়তা ও শরীরের জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তি পেয়েছেন।

ক্যান্সার ও টিউমারের বিরুদ্ধে কার্যকরীঃ

টিউমার নেক্রোসিস ফ্যাক্টর (টিএনএফ-আলফা), ইনটারলিউকিন (আইএল)-১বিটা, আইএল-৮, আইএল-১৭, এবং রিসেপ্টর অ্যাক্টিভেটর অব নিউক্লিয়ার ফ্যাক্টর কাপ্পা-বি লিগ্যান্ড (আরএএনকেএল) উৎপাদন হ্রাস করে। ফলে ক্যান্সার ও টিউমারের বিরুদ্ধে কাজ করে।

নতুন রক্তনালী (এনিজওজেনেসিস) তৈরীতেঃ

কপার Transformation Growth Factor-β (TGF-β) কে উদ্দেপিত করে, যা নতুন রক্তনালী (এনিজওজেনেসিস) গঠন ও বৃদ্ধির জন্য অত্যাবশ্যক।

হাড় মজবুত করতেঃ

হাড় মজবুত ও ঘনত্ব বাড়ায় এবং হাড়ের গঠনের জন্য অত্যাবশ্যয়। অস্টিওপ্রোটেজেরিন উৎপাদনের মাধ্যমে হাড় ক্ষয় রোধ করে।

চুলপড়া কমায়ঃ

চুলপড়া, অনিদ্রা, অলসতা, রক্ত স্বল্পতা, হাত-পা ঠান্ডা, মাথাব্যাথা, অনিয়মিত হৃদস্পন্দন এ কার্যকরী।

 অতি চঞ্চলতা (অতিরিক্ত বা অস্বাভাবিক অস্থিরতা) কমায়ঃ

অতি চঞ্চলতা (হাইপার অ্যাকটিভ) কমাতে সাহায্য করে। শিশুদের মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করে।

চিকিৎসক পরিচিতিঃ

ডাক্তার মো. আবুল হোসেন – হৃদরোগ, ডায়াবেটিস এবং জনস্বাস্থ্য (পুষ্টি) বিশেষজ্ঞ, যিনি ন্যাচারাল মেডিসিনের কনসালটেন্ট হিসেবে পরিচিত। তিনি পি-এইচ.ডি (রিসার্চ ফেলো), এম.এস, এম.পি.এইচ (নিউট্রিশন), এবং বি.ইউ.এম.এস (ডি.ইউ) ডিগ্রিধারী। বর্তমানে তিনি ইবনে সিনা ডি-ল্যাব, ঢাকায় চিকিৎসা প্রদান করছেন। ডা. আবুল হোসেন বিভিন্ন পুষ্টিবিষয়ক গবেষণার মাধ্যমে বিশেষভাবে রোগীদের সুস্থতার জন্য ন্যাচারাল চিকিৎসা পদ্ধতি ও ঔষধ সরবরাহ করেন।

রোগীর রিভিউ:

• রুহুল আমিন (M. Com, FCMA): হার্ট বাইপাস সার্জারির পর নিয়মিত ঔষধ খেতে হতো, কিন্তু ডা. আবুল হোসেনের পরামর্শে ন্যাচারাল চিকিৎসা গ্রহণের পর তিনি এখন সুস্থ। তিনি নিয়মিত হাঁটাচলা ও কাজ করতে সক্ষম হয়েছেন।
• মো. আব্দুস সালাম (৭৭): হার্টের ১০০% ব্লক এবং ডায়াবেটিসের চিকিৎসায় ডা. আবুল হোসেনের ন্যাচারাল চিকিৎসা ও ঔষধ ব্যবহার করে তিনি অনেকটা সুস্থ হয়েছেন এবং এখন তিনি কোন এলোপ্যাথিক ঔষধ গ্রহণ করছেন না।

 

ডেলিভারি চার্জ:

পন্যের ডেলিভারি চার্জ নিয়ে ঝামেলা এড়াতে আমরা অর্ডার কনফার্মের পর পন্য পৌছানোর দূরত্ব ও পন্যের ওজনের উপর ভিত্তি করে সঠিক ডেলিভারি চার্জ যাচাই করে মেসেজ বা কলের মাধ্যমে পুনরায় জানিয়ে থাকি।